“তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন তিনি ব্যতীত অন্য কারও ‘ইবাদত কর না ও পিতা-মাতার প্রতি click here সদ্ব্যবহার কর।”(সূরা ইসরা ১৭:২৩)
কারণ পৃথিবীতে সময়ের চেয়ে মূল্যবান আর কিছুই নেই।
আর তোমরা নারীদেরকে সন্তুষ্টচিত্তে তাদের মোহর দিয়ে দাও, অতঃপর যদি তারা তোমাদের জন্য তা থেকে খুশি হয়ে কিছু ছাড় দেয়, তাহলে তোমরা তা সানন্দে তৃপ্তিসহকারে খাও।
সম্পর্কে রক্ষার্থে এই ধরনের মানুষ যেকোনো বিষয়ে ভীতি দেখাতে পিছ পা হয় না।
‘বিয়ে করার জন্য তোমরা তাদের কামনা করবে, ব্যভিচারের জন্য নয়’ অর্থাৎ অন্যান্য নারীদের হালাল করে দেয়া হয়েছে এ শর্তে যে, তোমরা মাহর দিয়ে বিবাহের মাধ্যমে গ্রহণ করবে। অর্থের বিনিময়ে উপপত্নী হিসেবে ব্যবহার করার জন্য নয়। এ আয়াত দ্বারাও মুতাহ বিবাহর (নিকাহ মুত’আহ) অবৈধতা বুঝা যাচ্ছে এবং অর্থ দিয়ে বিনা বিবাহে উপভোগ করাও হারাম।
হয়ে গিয়েছিল আর তার থেকে শাদ্দাদ বিন সা‘ঈদ এর
পিতা-মাতার সাথে সৎ আচরণের পরেই নিকট আত্মীয়, ইয়াতীম, মিসকিন, পাড়া-প্রতিবেশি, মুসাফির ও ক্রীতদাস-দাসীদের সাথেও সৎ আচরণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন:
তবে শর্ত হল যথাযথভাবে তাদের মোহর আদায় করে দেবে। তোমরা ব্যভিচার করবে না এবং তাদেরকে ব্যভিচারিণী ও গোপন সঙ্গিণী হিসেবে গ্রহণ করবে না।
অর্থাৎ যে সকল নারীরা দীন রক্ষা করার জন্য হিজরত করে তোমাদের নিকট চলে এসেছে তাদের বিবাহ করা তোমাদের জন্য বৈধ। তবে শর্ত হল : ১. মোহর দিতে হবে, ২. ইদ্দত পূর্ণ করতে হবে, ৩. অভিভাবকদের সম্মতি ও দুজন সাক্ষী থাকা লাগবে। عصم- (وَلَا تُمْسِكُوْا بِعِصَمِ الْكَوَافِر) শব্দটি عصمة এর বহুবচন। এখানে অর্থ হল : দাম্পত্য সম্পর্ক। অর্থাৎ যদি স্বামী মুসলিম হয়ে যায় এবং স্ত্রী কাফির অথবা মুশরিক থেকে যায় তাহলে এ রকম মুশরিক মহিলাকে বিবাহ বন্ধনে রাখা বৈধ না। স্বামী তাকে ত্বালাক দিয়ে পৃথক হয়ে যাবে। এ নির্দেশের পর উমার (রাঃ) তাঁর দু’জন মুশরিক স্ত্রীকে এবং তালহা ইবনু ওবায়দুল্লাহও তাঁর স্ত্রীকে ত্বালাক দিয়ে দেন। (ইবনু কাসীর)।
৩. সংশোধন করা সম্ভব না হলে স্বামী ও স্ত্রী পৃথক হয়ে যাওয়াই উত্তম।
বারবার প্রেমে পড়ছেন, ঠিকমতো সম্পর্ক এগিয়ে যেতেই হঠাৎ বিপত্তি দেখা দিল, এরপর সঙ্গী আপনাকে ছেড়ে চলে গেলেন, আর আপনি হলেন প্রত্যাখ্যাত! বারবার কি আপনার সঙ্গেও এমনটি ঘটছে?
উপরিউক্ত হাদীসটি দ্বারা কনের ক্ষেত্রে মৌনই সম্মতির লক্ষণ হিসেবে সমাজে ভুল ব্যাখ্যা ও বিভ্রান্তি প্রচলিত থাকলেও বিশ্বের অতীত ও বর্তমানের অধিকাংশ আলেম উপরিউক্ত হাদীসের ব্যাখ্যায় একমত যে কুমারী কন্যার বিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে তার ব্যক্তিগত অণুমতি নেয়া আবশ্যক এবং কুমারী কন্যার লাজুকতার ক্ষেত্রে মৌন থাকার পর যদি মানসিক সম্মতি নিশ্চিতরূপে বোঝা যায় তবেই তা সম্মতি হিসেবে গণ্য করা হবে
তাই বড় হয়ে সম্পর্কে জড়ালে সেই নেগেটিভিটির সঞ্চার ঘটে। লে সঙ্গীর উপরও সেই নেতিবাচকতা প্রকাশ করে ফেলেন। ফলে সঙ্গী মানসিক চাপ বোধ করায় ব্রেকআপ করেন।
৩. আহলে কিতাব তথা ইয়াহূদ ও খ্রিস্টানদের মধ্যে যারা স্বধর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত তাদের খাদ্য ও জবেহকৃত প্রাণী খাওয়া হালাল।
Comments on “Detailed Notes on কারো পিছনে কি জীবন নষ্ট করা উচিত ”